"FREE ONLINE INCOME TIPS"

Random Posts

test

Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Tuesday, October 10, 2017



সাকিব আল হাসান বিশ্রাম নিয়েছিলেন। মাশরাফি বিন মুর্তজা তো টেস্টই খেলেন না। ওয়ানডে সিরিজ সামনে রেখে দুজনই যোগ দিয়েছেন দলে। টেস্টের ব্যর্থতা ভুলে মাশরাফি-সাকিবের উপস্থিতিতে নতুনভাবে সামনে এগোনোর প্রেরণা জোগাচ্ছে বাংলাদেশকে। ওপেনার ইমরুল কায়েস মনে করেন, এই দুই সিনিয়র খেলোয়াড় আসায় দলটা হয়েছে ভারসাম্যপূর্ণ। 
ব্লুমফন্টেইন টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে হার, সিরিজে ধবলধোলাই—বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস এখন তলানিতে। তবে টেস্ট সিরিজের ব্যর্থতা ভুলে বাংলাদেশ চাইছে শুক্রবার থেকে শুরু হতে যাওয়া ওয়ানডে সিরিজটা নতুনভাবে শুরু করতে। ইমরুল বললেন, ‘এখন আমাদের মনোযোগ ওয়ানডের দিকে। টেস্টে যেভাবে প্রত্যাশা করেছিলাম, হয়তো সেভাবে পারিনি। যেটা চলে গেছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। যেহেতু সাকিব-মাশরাফি ভাই সবাই চলে এসেছেন, দল ভারসাম্যপূর্ণ হয়েছে।’ 
সাকিবের মতো বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকে পাওয়া যেকোনো দলের জন্যই সুখবর। সেখানে যদি যোগ হন অধিনায়ক মাশরাফি, স্বাভাবিকভাবেই উজ্জীবিত হয় পুরো দল। মাশরাফির উপস্থিতি কতটা প্রভাব ফেলে দলে, সেটিই বলছিলেন ইমরুল, ‘মাশরাফি ভাই থাকলে আমরা একসঙ্গে সবকিছু উপভোগ করি। অনেক মজা করেন তিনি। হয়তো এ কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপ অনেক সময় আমরা বুঝতে পারি না। এটা অবশ্যই ইতিবাচক জিনিস। তিনি সবাইকে যেভাবে উদ্বুদ্ধ করেন, অবশ্যই অনেক বড় ব্যাপার।’
দল খারাপ করেছে, ভালো করতে পারেননি ইমরুল নিজেও। দুই টেস্ট মিলিয়ে ৯৭ রান করেছেন বাঁহাতি ওপেনার। ইমরুলকে খেলানো নিয়েও হচ্ছে অনেক সমালোচনা। এসবে অবশ্য কান দিতে চাইছেন না তিনি, ‘কোনো কিছুই কানে দিই না। আমার খেলা আমাকেই খেলতে হবে, আমার হয়ে কেউ খেলে দেবে না। ভালো খেললে এখানে থাকব, না করলে থাকব না। দলের কেউ এসবে কান দেয় না। এখানে এসেছি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সবাই। অনেক সময় সফল হচ্ছে, অনেক সময় হচ্ছে না।’

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages